১২:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কাশিমপুর কারাগারে বিছানার চাদর ছিঁড়ে বাথরুমে কয়েদির আত্মহত্যার চেষ্টা,হাসপাতালে মৃত্যু

কাশিমপুর কারাগারে বিছানার চাদর ছিঁড়ে বাথরুমে কয়েদির আত্মহত্যার চেষ্টা,হাসপাতালে মৃত্যু

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-৪ এ বন্দি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদির এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৮ জুলাই) ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

মারা যাওয়া কয়েদি হলেন, নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলার মধ্যম চেঙ্গা গ্রামের নুরুল ইসলাম চৌকিদারের ছেলে আমিরুল ইসলাম (৩৪)। তার কয়েদি নং- ২৫৯৭/এ।

কারা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ৩ টার দিকে ওই কয়েদি কারগারের ভেতরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। এটা অন্য কয়েদিরা দেখে ফেলে। পরে সবাই মিলে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে ভোট পৌনে ৫ টার দিকে হাসপাতালে কতৃব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা খবর সংযোগ কে বলেন, মারা যাওয়া কয়েদি ২০১৫ সালের ২১ আগস্ট কুমিল্লা কারাগার থেকে কাশিমপুর কারগারে আসেন৷ তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে হাতিয়ায় একটি মামলা হয়। ওই মামলায় ২০১৪ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত।

তিনি আরও বলেন, ওই কয়েদি রাত সাড়ে ৩ টার দিকে কারাগারের মধ্যে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে রাতেই হাসপাতালে পাঠিয়ে দেই। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন৷

মৃত্যুর পর তার স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। কারাবিধি শেষে তার মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

বিজ্ঞাপন

মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মা’খ্যাত আক্তার নেসা আর নেই

দয়া করে এই ওয়েব সাইট থেকে কপি করার চেষ্টা বন্ধ করুন।

কাশিমপুর কারাগারে বিছানার চাদর ছিঁড়ে বাথরুমে কয়েদির আত্মহত্যার চেষ্টা,হাসপাতালে মৃত্যু

প্রকাশ ০৯:২৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ জুলাই ২০২৩

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-৪ এ বন্দি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদির এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৮ জুলাই) ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

মারা যাওয়া কয়েদি হলেন, নোয়াখালী হাতিয়া উপজেলার মধ্যম চেঙ্গা গ্রামের নুরুল ইসলাম চৌকিদারের ছেলে আমিরুল ইসলাম (৩৪)। তার কয়েদি নং- ২৫৯৭/এ।

কারা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ৩ টার দিকে ওই কয়েদি কারগারের ভেতরে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। এটা অন্য কয়েদিরা দেখে ফেলে। পরে সবাই মিলে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত তাকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে ভোট পৌনে ৫ টার দিকে হাসপাতালে কতৃব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা খবর সংযোগ কে বলেন, মারা যাওয়া কয়েদি ২০১৫ সালের ২১ আগস্ট কুমিল্লা কারাগার থেকে কাশিমপুর কারগারে আসেন৷ তার বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে হাতিয়ায় একটি মামলা হয়। ওই মামলায় ২০১৪ সালে তাকে মৃত্যুদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত।

তিনি আরও বলেন, ওই কয়েদি রাত সাড়ে ৩ টার দিকে কারাগারের মধ্যে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পরে আমরা তাকে উদ্ধার করে রাতেই হাসপাতালে পাঠিয়ে দেই। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন৷

মৃত্যুর পর তার স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। কারাবিধি শেষে তার মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।