১১:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই বন্ধ, এবারও লোকসানের শঙ্কা

বড় ধরনের কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি ছাড়াই আখের অভাবে দর্শনা কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।

শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৫টায় ২০২২-২৩ মৌসুমের মাড়াই বন্ধ ঘোষণা করে কারখানা কর্তৃপক্ষ।

১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় দেশের বৃহত্তম চিনিকল কেরু অ্যান্ড। তবে এই প্রথম মাত্র ৪২ কার্যদিবসের মাথায় কারখানাটির আখ মাড়াই বন্ধ করা হলো। এরআগে গতবছরের ২৩ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছিল কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই।

কেরু চিনিকল সূত্র জানায়, চলতি বছরে কারখানাটিকে চিনি আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে দিয়েছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সাড়ে ছয় শতাংশ চিনি আহরণের হিসাব ধরে ৫৩ কার্যদিবসে ৬২ হাজার টন আখ মাড়াই করতে হবে। এতে চিনি উৎপাদন হবে তিন হাজার ৮৮৪ টন। কিন্তু আখের অভাবে ৪২ দিনে (শুক্রবার পর্যন্ত) মাত্র ৪৬ হাজার ৯৩৭ টন আখ মাড়াই করে দুই হাজার ২৭০ টন চিনি উৎপাদন করা গেছে। অর্থাৎ চিনি আহরণের হার পাঁচ শতাংশ। এতে চিনিকারখানা এবারও লোকসানের মুখে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে কেরু অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, আখের অভাবে মাড়াই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে এবারও লোকসানে পড়তে পারে দেশের চিনিখাত। এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে বিস্তারিত জানানো সম্ভব হবে।

বিজ্ঞাপন

মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মা’খ্যাত আক্তার নেসা আর নেই

দয়া করে এই ওয়েব সাইট থেকে কপি করার চেষ্টা বন্ধ করুন।

কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই বন্ধ, এবারও লোকসানের শঙ্কা

প্রকাশ ০১:০১:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

বড় ধরনের কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি ছাড়াই আখের অভাবে দর্শনা কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।

শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ভোর সাড়ে ৫টায় ২০২২-২৩ মৌসুমের মাড়াই বন্ধ ঘোষণা করে কারখানা কর্তৃপক্ষ।

১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় দেশের বৃহত্তম চিনিকল কেরু অ্যান্ড। তবে এই প্রথম মাত্র ৪২ কার্যদিবসের মাথায় কারখানাটির আখ মাড়াই বন্ধ করা হলো। এরআগে গতবছরের ২৩ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছিল কেরু চিনিকলে আখ মাড়াই।

কেরু চিনিকল সূত্র জানায়, চলতি বছরে কারখানাটিকে চিনি আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে দিয়েছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন। নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী সাড়ে ছয় শতাংশ চিনি আহরণের হিসাব ধরে ৫৩ কার্যদিবসে ৬২ হাজার টন আখ মাড়াই করতে হবে। এতে চিনি উৎপাদন হবে তিন হাজার ৮৮৪ টন। কিন্তু আখের অভাবে ৪২ দিনে (শুক্রবার পর্যন্ত) মাত্র ৪৬ হাজার ৯৩৭ টন আখ মাড়াই করে দুই হাজার ২৭০ টন চিনি উৎপাদন করা গেছে। অর্থাৎ চিনি আহরণের হার পাঁচ শতাংশ। এতে চিনিকারখানা এবারও লোকসানের মুখে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে কেরু অ্যান্ড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, আখের অভাবে মাড়াই বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে এবারও লোকসানে পড়তে পারে দেশের চিনিখাত। এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে বিস্তারিত জানানো সম্ভব হবে।