০২:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

খুমেক হাসপাতাল থেকে চুরি হওয়া নবজাতক উদ্ধার

খুমেক হাসপাতাল থেকে চুরি হওয়া নবজাতক উদ্ধার

খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল থেকে চুরি হওয়া নবজাতককে উদ্ধার করেছে পুলিশ। চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নড়াইল জেলার কালিয়া থানার পার বিষ্ণুপুর গ্রাম থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোনাডাঙ্গা মডেল থানা উপ-পরিদর্শক (এসআই) তোফায়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, শিশুটির ডিএনএ টেস্ট করে নিশ্চিত হওয়ার পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থেকে গত ২৪ জানুয়ারি সন্ধ্যা ছয়টার দিকে শিশুটি চুরি হয়। এ বিষয়ে শিশুটির নানা বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলার তদন্ত চলাকালে জানা যায়, পার বিষ্ণুপুর গ্রামে একটি নবজাত বিক্রি হয়েছে, এমন খবরে সেখানে অভিযান চালিয়ে শিশুটি উদ্ধার করে খুলনায় আনা হয়। বর্তমানে শিশুটিকে খুমেকের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) রাখা হয়েছে।

জানা যায়, গত ২৪ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে রানিমা নামের একজন অন্তঃসত্ত্বা হাসপাতালে ভর্তি হন। দুপুরের দিকে তিনি বাচ্চা জন্ম দেন। বিকেল পাঁচটার দিকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়া হয়। ছাড়পত্র নিয়ে তারা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের গেটে আসেন। এসময় নবজাতকের বাবা তুরাব আলি ও আত্মীয়-স্বজন অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করা নিয়ে কথা বলছিলেন। অতিরিক্ত ভাড়া চাওয়া নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স চালক ও রোগীর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায় তা হাতাহাতিতে পৌঁছায়।

নবজাতকটি ছিল তার খালার কোলে। হাতাহাতি ঠেকাতে তিনি কোলে থাকা নবজাতককে পাশের এক নারীর কাছে দেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বাচ্চা নিতে গিয়ে দেখেন ওই নারী সেখানে নেই।

বিজ্ঞাপন

মুক্তিযোদ্ধাদের ‘মা’খ্যাত আক্তার নেসা আর নেই

দয়া করে এই ওয়েব সাইট থেকে কপি করার চেষ্টা বন্ধ করুন।

খুমেক হাসপাতাল থেকে চুরি হওয়া নবজাতক উদ্ধার

প্রকাশ ০১:০৯:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল থেকে চুরি হওয়া নবজাতককে উদ্ধার করেছে পুলিশ। চুরির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। নড়াইল জেলার কালিয়া থানার পার বিষ্ণুপুর গ্রাম থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সোনাডাঙ্গা মডেল থানা উপ-পরিদর্শক (এসআই) তোফায়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, শিশুটির ডিএনএ টেস্ট করে নিশ্চিত হওয়ার পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে থেকে গত ২৪ জানুয়ারি সন্ধ্যা ছয়টার দিকে শিশুটি চুরি হয়। এ বিষয়ে শিশুটির নানা বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলার তদন্ত চলাকালে জানা যায়, পার বিষ্ণুপুর গ্রামে একটি নবজাত বিক্রি হয়েছে, এমন খবরে সেখানে অভিযান চালিয়ে শিশুটি উদ্ধার করে খুলনায় আনা হয়। বর্তমানে শিশুটিকে খুমেকের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) রাখা হয়েছে।

জানা যায়, গত ২৪ জানুয়ারি সকাল ১০টার দিকে রানিমা নামের একজন অন্তঃসত্ত্বা হাসপাতালে ভর্তি হন। দুপুরের দিকে তিনি বাচ্চা জন্ম দেন। বিকেল পাঁচটার দিকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়া হয়। ছাড়পত্র নিয়ে তারা খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনের গেটে আসেন। এসময় নবজাতকের বাবা তুরাব আলি ও আত্মীয়-স্বজন অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করা নিয়ে কথা বলছিলেন। অতিরিক্ত ভাড়া চাওয়া নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স চালক ও রোগীর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায় তা হাতাহাতিতে পৌঁছায়।

নবজাতকটি ছিল তার খালার কোলে। হাতাহাতি ঠেকাতে তিনি কোলে থাকা নবজাতককে পাশের এক নারীর কাছে দেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বাচ্চা নিতে গিয়ে দেখেন ওই নারী সেখানে নেই।