বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীলীগ, প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই জনকল্যাণের পরিশ্রম করে যাচ্ছে সংগঠনটি। সেই কার্যক্রম কে আরো বেগবান ও অতীতের ভুল ত্রুটি শুধরে নিয়ে মানবিক যুবলীগ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে বর্তমান চেয়ারম্যান অধ্যাপক শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম খান নিখিল। আর তাদের এমন জনবান্ধব কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে নিরলস ভাবে অসহায় মেহনতি মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক আলহাজ্ব কামরুল আহসান সরকার রাসেল। তাদের কর্মকাণ্ড থেকে উজ্জীবিত হয়ে মানবিক সংগঠন যুবলীগের টঙ্গী পূর্ব থানা শাখার সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীত্ততা প্রকাশ করেছে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক মোঃ সাজ্জাদুল ইসলাম মনির।

মো.সাজ্জাদুল ইসলাম মনির তাঁর রাজনৈতিক কর্মতৎপরতা, প্রগতিশীল চিন্তাভাবনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারণকারী, সৃষ্টিশীল কাজে উদ্যোগী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন, ক্রীড়া সংগঠক এবং সামাজিক ন্যায়পরায়ন ব্যক্তি হিসেবে আজকের এই সময়ে একজন যোগ্য রাজনৈতিক নেতার উদাহরণ । তাঁর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, নেতৃত্বের গুনাবলী, সৎচ্চরিত্রাবলী এবং রাজনৈতিক জীবনের বিশাল কর্মযজ্ঞই প্রমাণ করে তিনি রাজনৈতিক মাঠের একজন কর্মদক্ষ কর্মী । শহীদ আহসান উল্লা মাস্টারের মাধ্যমে রাজনীতির হাতে খড়ি তার । জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের আদর্শকে লালন করে তিনি তাঁর রাজনৈতিক জীবন গড়েছেন । তিনি জামাত-বিএনপির জুলুম অত্যাচারকে সহ্য করে তাদের প্রেত্মাতাদেরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আজকে গাজীপুরের টঙ্গী পুর্ব থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আওয়ামীলীগের একজন ত্যাগী দক্ষকর্মী হিসেবে তিনি সু-পরিচিত।

শুধু তাই নয় সাজ্জাদুল ইসলাম মনির এলাকার সর্বস্তরের মানুষের সুখ দুঃখের অংশীদার, একজন বিচক্ষণ রাজনীতিবিদ । তিনি সবাইকে ভালোবাসেন, সবার ভালোবাসায় নিজেও ধন্য হয়েছেন । অন্যের আনন্দে নিজে আনন্দিত হন, অন্যের ব্যথায় হন ব্যথিত । তার মনের উদারতার পাত্র থাকে কানায় কানায় পূর্ণ । শুধু নিজের চিন্তা না করে তিনি এলাকার সকল মানুষের সুখের চিন্তা করেন । সকলের কল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দেন । সব ভালো কাজের মাধ্যমে তিনি আনন্দ পান । তার কথা-মানুষ মানুষের জন্য ।

টঙ্গী পূর্ব থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী সাজ্জাদুল ইসলাম মনির বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত আওয়ামীলীগের একজন সৈনিক এবং শহীদ আহসান উল্লাহ স্যারের আদর্শে ও দিকনির্দেশনা মেনে রাজপথে আওয়ামীলীগের সুফল কামনায় দীর্ঘদিন যাবৎ কাজ করে আসছি।কখনো নিজের জন্য কিছুই চাইনি, আওয়ামীলীগ যখন দীর্ঘ দিন যাবৎ বিরোধী দলে ছিলো তখন আমি আমার ফ্যামিলির কথা চিন্তা না করে নেতাকর্মীদের সাথে রাতদিন পরিশ্রম করেছি, নিজের দল আওয়ামীলীগকে কিভাবে ক্ষমতায় আনাযায় সিনিয়র নেতাদের পরামর্শে সক্রিয় ভাবে লড়াই সংগ্রাম করেছি রাজপথে থেকেছি হামলা মামলা এমনকি ২৬৪ টা সেলাই আমার শরিলে তবুও দল থেকে পিছুহাটিনি।