সিরাজ উদ্দিন সরকার বিদ্যানিকেতন এন্ড কলেজ এর বার্ষিক ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
- আপডেট সময় : ১১:৪০:২৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ মার্চ ২০২৪ ১০০ বার পড়া হয়েছে
গাজীপুরের টঙ্গীর সিরাজ উদ্দিন সরকার বিদ্যানিকেতন এন্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে বিদ্যালয়টির প্রাঙ্গনে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগে সভাপতি ও বিদ্যালয়টির গভাণিং বডির সভাপতি এড.আজমত উল্লা খানের সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়টির অধ্যক্ষ ওয়াদুদুল রহমানের সঞ্চালনায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,গাজীপুর ২ আসনের সংসদ সদস্য ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের গাজীপুর জেলা শাখার কমান্ডার আলহাজ্ব কাজী মোজাম্মেল হক,গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো.গিয়াস উদ্দিন সরকার, গাজীপুর জজ কোর্টের স্পেশাল পিপি এড.শাহজাহান, ৫৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগে আহ্বায়ক আব্দুল বাসেত খান,টঙ্গী পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মো.নজরুল ইসলাম, টঙ্গী সিরাজ উদ্দিন সরকার বিদ্যানিকেতন এন্ড কলেজের গভাণিং বডির সদস্য মো.ওসমান আলী প্রমুখ।
এ-সময় আরও উপস্থিত ছিলেন,সিরাজ উদ্দিন সরকার বিদ্যানিকেতন এন্ড কলেজ দিবা শাখার সহকারী প্রধান মোঃ মজিবুর রহমান, প্রভাতী শাখার সহকারী প্রধান মোঃ আব্বাস আলী,কলেজে ইনচার্জ প্রভাষক মনজুরুল হক,শিক্ষক প্রতিনিধি মোঃ আলতাফ হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক মোঃ সুরুজ্জামান সরকার, আবু বকর,চৌধুরী আশরাফ হোসেন, নাসরিন আক্তার খানম,সেলিনা সুলতানা, তাসরিন চৌধুরী, সাবিহা সুলতানা, মোঃ জাকির হোসেন, প্রভাষক মোহাম্মদ শাহীন, মোঃ জাহিদুর ইসলাম, মোঃ নাছির উদ্দিন, আব্দুল হান্নান, খাদিজা আক্তার তামান্না, নাসরিন মোন্তাজ,জান্নাতুল ফেরদৌস প্রমুখ।
আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব জাহিদ আহসান রাসেল এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের শিক্ষিত জাতি হিসেবে গড়ে তুলতে নানা পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছেন। যাতে তারা ভবিষ্যত নেতা হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।
তিনি আরও বলেন,শিশুদের মেধা ও মনন বিকাশে পড়ালেখার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক চর্চা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এমপি রাসেল বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে গড়তে জাতির পিতা মাত্র কয়েক বছর সময় পেয়েছিলেন। তিনি তখনই প্রাথমিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করেছিলেন। তিনি নারী শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে তাদের শিক্ষাও অবৈতনিক করেছিলেন।